Make money by Ojooo

Thursday, November 16, 2017

একটি অপদার্থ বালকের গল্প :
লেখক ফয়জুল হক
--------------------(- _- )------------------
আমি মনসুর ছোট বেলায় আমার খুব পাখি মারার শখ ছিল, প্রতিদিনই পাড়ার ছেলেদের সাথে পাখি মারতে চলে যেতাম। সেখানে নানান ধরনের ফাঁদ পেতে পাখি শিকার করতাম। তার মধ্যে একটা হলো বাড়ির পাশের ছোট খালের মধ্যে জমাট বাধা পানি চারিদিকে উচু করে মাটির আইল তৈরি করতাম যাতে পাখি পানি খেতে না পারে, আর এক অথবা দু দিক থেকে খোলা রেখে সেখানে ইঁদুর মারার কল অদৃশ্য করে পুতে রাখতাম আর সেখান দিয়ে যখন পাখিটি পানি খেতে যেত তখনই আটকা পরে যেতো। তবে প্রতিদিন পেতাম না আর পেলেও আমার ভাগেরটা বাড়ি পর্যন্ত আনার সাহস হতোনা। কারন আমার বাবা ছিলেন খুব রাগী টাইপের মানুষ পরিবারের একমাত্র ছেলে বিদায় আমার প্রতি সবার কড়া নজর থাকতো। অার রাতে পড়তে বসতাম তখন শুধু ভাবতাম লেখাপড়া অাবিস্কার যে করেছে তাকে হাতের নাগালে পেলে আচ্ছা করে বুঝিয়ে দিতাম, বেটা ফাজিল। এই রকম আরো কতো গালাগাল। বিশেষ করে রাতে পড়তে বসার পর বাবা জিজ্ঞেস করতো তোদের গণিত স্যার আজকে কোন কালারের শার্ট গায়ে দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল?? তখন আমি বাবার কাছে ধরা খেয়ে যেতাম যে আমি স্কুলে যাইনি। আর বাড়িতে পাখি আনলেতো বুঝেই ফেলবে যে স্কুল চুরি করেছি। কোনদিন বাবার মন ভালো থাকলে বলবে বাবা লেখাপড়া না করলে কখনো ভাল কিছু করতে পারবিনা স্কুল চুরি করিসনা মন দিয়ে পড়াশুনা কর। আর যদি মেজাজ খারাপ থাকে তাহলে আর কি! যা হওয়ার তাই হয়। কতক্ষণ কান্নাকাটি করে না খেয়ে ঘুমিয়ে পরতাম। স্কুলে খুব দুস্টুমি করতাম বলে স্যারেরাও অনেক মারতেন আর স্টুডেন্ট হিসেবেও ছিলাম একবারে লাস্ট ব্রেঞ্চের কিছুই পারতামনা। আর আমি পড়াশুনা করলেইতো কিছু পারবো!
যাই হউক পরীক্ষার সময় কোন রকম দেখাদেখি করে পরীক্ষা দিলেও রেজাল্টের সময় ২ / ৩ বিষয় ফেইল থাকতাম। স্যারদের সামনে বাবার বকুনি খাওয়ার পর স্যার বলতেন ঠিক আছে এবান প্রমোশন দিয়ে দিচ্ছি ভাল করে পরবে। যাক এমনি ভাবে টেনে টুনে ইন্টার পাশ করার পর হঠাৎ একদিন বাবা অসুস্থ হয়ে গেল। প্যারালাইসিসে একটি হাত ও পা অবস হয়ে যায়। পরিবারের সকল দায়ীত্ব আমার উপর চলে আসে। কিন্তু আমাকেতো বাবা কোনদিন কোন কাজ করতে দেয়নি, আমি এখন কি কাজ করবো বুঝে উঠতে পারছিনা। কিছুদিন পাশের বাড়ির কাকার সাথে বিল্ডিং এর কাজ করলাম কিন্তু সারাদিন কাজ করার পর ৪০ টাকার উপরে তিনি দিতেননা। বাড়িতে মানুষ এসে মা এবং বাবাকে কথা শুনাতো তুমার পুলা না হইয়া যদি মেয়ে হইতো তাও ভাল ছিল এই ছেলে তুমাদের রোজগার করে খাওয়াবে এটা কোনদিন ও আশা কইরোনা। নানান মানুষের নানান কথা শুনতে শুনতে তারাও অব্যস্ত হয়ে গেছে। যাক পরে একদিন বাবা আমাকে রাতে খাবারের সময় বলছে এমনে আর কতদিন চলবি এবার কিছু একটা কর? কিন্তু আমি চুপ করে রইলাম তখন মা বাবার সাথে সুর মিলিয়ে আমাকে বললো উত্তর পাড়ার মফিজ ব্যাপারি বলছে হাওরের জমিটা তার নামে লিখে দিলে সে তোকে বিদেশে পাঠাবে। কিন্তু বাবা কত কস্ট করে এই জমি কিনেছে তা আমি জানি তবুও আমি কিছু বললামনা।বাবার সিদ্ধান্ত আমি উপেক্ষা করলামনা। কিছুদিন পর আমাকে পাসপোর্ট করার জন্য পাঠালো সকল প্রসেসিং শেষ হওয়ার পর কোন এক তারিখে আমাকে সৌদি আরবের এ পাঠিয়ে দিলো। বিদেশে আসার পর নতুন দেশ নতুন আমি এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা ।কিন্তু অামি থমকে যাইনি আমি প্রথমে গাড়ি ধোয়ার কাজ শুরু করলাম সামান্য কিছু বেতনে কিন্তু কিছুদিন পরেই লোকটি আমাকে বের করে দিলো এবং অন্য জায়গায় কাজ নিতে বললো। আবারো প্রমাণ হলো সত্যিই আমি একজন অপদার্থ। এলাকার এক চাচার বাসায় উঠলাম কিছুদিনের জন্য, কিন্তু ওনার রুমমেটরাও কানাকানি করতে লাগলো যে কতদিন থাকবে হেনতেন। কত বেলা যে না খেয়ে রাত কাটিয়েছি তা বলা মুশকিল এবং ঐ রুমের প্রতিটা বালু কনাই আমার চোখের জলের স্বাদ অনুভব করেছে তা আমি ছাড়া কেউ জানেনা। কিন্তু আমি হাল ছারিনি ৩ বছরে যে কত কাজ করছি তার কোন হিসেব নেই। কিন্তু টাকা পাঠিয়েছি মাত্র ১লাখ। পরে সিলেটের এক ভাইয়ের পরামর্শে রাস্তার পাশে বালতি নিয়ে গাড়ি ধোয়ার কাজ শুরু করলাম। এবং বাড়িতে বাবা মাকে নিয়মিত টাকা পাঠাচ্ছি তাতেই বাবা মা খুশি সেই অকর্মা ছেলেটি এখন টাকার পেছনে হন্য হয়ে দৌড়াচ্ছে। ধীরে ধীরে আমার অবস্থা পরিবর্তন হতে শুরু করলো। একদিন এক সৌদি আমাকে বললো আমার একটা গাড়ির মাকসালা আছে তুই যদি কাজ করস আমি চালু করে দিব। তার কথা মত সেখানে কাজে যোগ দিলাম এবং অাল্লাহর অশেষ কৃপায় এখন আমার ৫টা গাড়ি ধুয়ার মাকসালা সহ বহুজাতের ব্যাবসা রয়েছে।
অামার জীবন থেকে সব থেকে বড় শিক্ষনীয় বিষয় হলো যত কঠিন সমস্যাই হউক না কেন তা ধৈর্যের সাথে মোকাবেলা করতে হবে। আল্লাহ নিশ্চয় কষ্টের পরে সুখ রেখেছে।
(ঘটনাটি পুরোপুরি কাল্পনিক কারো জিবনের সাথে মিলে গেলে লেখক কোন ভাবেই দায়ী নয়)

Monday, October 9, 2017

ব্লু হুয়েল থেকে বাঁচার জন্য কি করবেন?

ব্লু হোয়েল গেম এর ৫০ টি ট্যাস্ক যা আপনাকে সুইসাইড পর্যন্ত নিয়ে যাবে। এই খেলার সমাপ্তি ঘটবে খেলোয়াড়ের মৃত্যু দিয়ে।
Blue Whale 


এর থেকে বাঁচতে কি করা যায়?


১। প্রথমত চাই আপনার সচেতনতা। কেন আপনি অপরের নির্দেশনায় যাকে আপনি কখনও দেখেন নি, যার পরিচয় জানেন না তার কথায় কেন নিজের জীবন অকালে বিলিয়ে দিবেন!

২। এই রকম কোন লিংক আসলে তাকে এড়িয়ে চলা। সমাজের তরুন ছেলে-মেয়ে থেকে শুরু করে সব বয়সীদের মাঝে এই গেমের আদ্যোপান্ত সম্পর্কে বলা।

৩। আপনার সন্তানকে মোবাইলে ও কম্পিউটারে অধিক সময়ে একাকী বসে থাকতে দেখতে সে কি করছে তার খোঁজ খবর নেয়া। সন্তানকে কখনও একাকি বেশি সময় থাকতে না দেয়া এবং এই সব গেমের কুফল সম্পর্কে বলা।

৪। সন্তানদের মাঝে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার মানসিকতা সৃষ্টি করা। যাতে করে তারা বুঝতে পারে আত্মহত্যা করা বা নিজের শরীরকে ক্ষতবিক্ষত করা অনেক বড় পাপের কাজ।

৫। আপনার সন্তান ও পরিবারের অন্য কোন সদস্য মানসিকভাবে বিপর্যস্ত কি না সেদিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখা। কেউ যদি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয় তাকে সঙ্গ দেয়া।

৬। কৌতুহলী মন নিয়ে এই গেমটি খেলার চেষ্টা না করায় ভালো। কৌতুহল থেকে এটি  নেশাতে পরিণত হয়। আর নেশাই হয়তো ডেকে আনতে পারে আপনার মৃত্যু।

অতএব, দয়া করে এই গেমটি কেউ খেলবেন না, কাউকে খেলতেও দেবেন না।

 @ডিএমপি ওয়েব সাইট থেকে....

অারো পড়ুন - https://best21blog.blogspot.com/2017/10/blog-post_8.html?m=1



Sunday, October 8, 2017

মরন ঘাতক গেইম ব্লু হুয়েলের রাজ্যে তরুণ-তরুণীরা

মরন ঘাতক গেম "ব্লু হোয়েল"!!

ব্লু হোয়েল ' গেম ওপেন করা মাত্র আপনাকে একজন এডমিন পরিচালনা শুরু করবে । আপনাকে জিজ্ঞেস করবে - ' গেমটি খেলা শুরু করলে আপনি কোনোভাবেই এর থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন না , আপনি সর্বশেষে মৃত্যু বরণও করতে পারেন , আপনি কি চ্যালেন্জ গ্রহন করতে আগ্রহী? '
Blue Whale 


 আপনি ইয়েস বা নো অপশনের মধ্যে ' ইয়েস ' অপশন ক্লিক করা মাত্রই পা দিয়ে দেবেন মৃত্যু ফাঁদে। গেমটির প্রথম দশটা লেভেল খুবই আকর্ষনীয় । ইউজার এডমিন কিছু মজার মজার নির্দেশনা দেন - যেমন রাত তিনটায় ঘুম থেকে উঠে হরর ছবি দেখা , চিল্লাচিল্লি করা , উঁচু ছাদের কিনারায় হাঁটাহাঁটি করা , পছন্দের খাবার খাওয়া ইত্যাদি নির্দেশনা দিতে দিতে এডমিন হাতিয়ে নেবেন আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন। প্রথম দশ টা লেভেল পার করার পর আপনাকে তৈরি করা হবে পরবর্তী দশটি লেভেলের জন্য। পনেরো লেভেল পর্যন্ত চলবে আপনার ইনফরমেশান হাতানোর কাজ! পনেরো লেভেলের পর আপনাকে কঠিন মিশন দেয়া শুরু হবে ! যেমন অ্যাডমিন আপনাকে বলতে পারে আপনার হাতে ব্লেড দিয়ে নীল তিমির ছবি আঁকুন! প্রথম বিশটা চ্যালেন্জ অতিক্রম করার পর অ্যাডমিন তার কৌশল পরিবর্তন করতে শুরু করে। আপনি টেরই পাবেন না প্রথম বিশ ধাপে সংগ্রহ করে ফেলা আপনার তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে মোহাক্রান্ত বা হিপনোসিস পদ্ধতি প্রয়োগ শুরু করা হবে। আপনি তখন ভাববেন এই গেম ছাড়া আপনার বেঁচে থাকা অসম্ভব। আপনাকে শীতের দিনে খালি গায়ে ঘুরতে বলা হবে , বাবার পকেট থেকে টাকা চুরি করা , বন্ধুর মোবাইল চুরি করা , আপনার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুটার সাথে দুর্ব্যবহারের মিশন দেয়া হবে আপনাকে ! আবার এসবের প্রমাণের ছবি বা ফটো এডমিনকে পাঠাতে হবে আপনার ! এভাবেই কৌশলে বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের থেকে কৌশলে আলাদা করে ফেলা হবে আপনাকে এবং আপনি পৌঁছে যাবেন পঁচিশ লেভেলে! পঁচিশ লেভেলের পর নির্দেশনা আসবে মাদক বা ড্রাগ নেবার ! এভাবেই সম্মোহিত করে করে আপনাকে তিরিশ লেভেল পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে। তিরিশ তম লেভেল আপনি অতিক্রম করার পর গেম এডমিন হঠাৎ আপনার সাথে একটু চিট শুরু করবে !একত্রিশ তম লেভেল আনলক করবে না , এদিকে আপনি হয়ে উঠবেন ক্রেজী ! তারপর কিছুদিন আপনাকে সারপ্রাইজ দিয়ে হঠাৎ এডমিন - বলবে একত্রিশ তম লেভেল আনলকড ! আপনার নগ্ন ছবি চাওয়া হবে এই স্তরে ! আপনি হিপনোসিস ও মাদকের কারণে নিজের নগ্ন ছবি পাঠাতেও চিন্তা করবেন না , ড্রাগ নেবার র মাত্রা বাড়াতে থাকবেন আপনি ! এরপর নির্দেশনা আসবে আপনার ভালোবাসার মানুষের সাথে সেক্স করে গোপনে ছবি তুলে আপলোড করতে বা নিজের শরীরে একাধারে শ খানেক সুঁই ফোটাতে এবং ফটো আপলোড করে পাঠাতে । এভাবেই চলে যাবেন আপনি চল্লিশ তম লেভেলে ! এবার আপনি ভীত হয়ে গেমার টিমকে অনুরোধ করবেন আপনাকে মুক্তি দেবার জন্য ! আপনি কাঁদবেন , হাতজোড় করবেন , চাইবেন গেমটি আনইনস্টল
https://best21blog.blogspot.com/2017/08/neymar-jr-why-transferred-from-fcb-to.html?m=1   করার জন্য ! তখন শুরু হবে ব্ল্যাকমেইলিং ! গেমার টিম বা এডমিন তখন আপনারই পাঠানো সকল তথ্য ফাঁস করে দেবার হুমকি দেবে , আপনি বাধ্য হয়ে প্রবেশ করবেন একচল্লিশ তম স্তরে ! একচল্লিশ থেকে ঊনপন্চাশ তম লেভেলে আপনি প্রচন্ড হতাশ আর মাদকাসক্ত হবেন ....... পন্চাশ তম স্তরে আপনাকে মুক্তির শর্ত দেয়া হবে ! বলা হবে আপনাকে নিজের শরীরে অ্যানাসথেসিয়ার ড্রাগ ক্যাটামিন পুশ করে তাদের কে ছবি পাঠাতে এবং নিশ্চিত দশ তলার চেয়েও উঁচু কোনো ছাদের একেবারে কিনারায় দাঁড়িয়ে যদি সেলফি আপলোড দিতে পারেন তবে আপনি মুক্ত ! আপনি সেটা পারবেন না আর , কারণ শরীরে পুশ করা ক্যাটামিন আপনার মস্তিষ্কে চলে যাবে ততোক্ষণে ! আপনি মোবাইলের স্ক্রীণে তখন নির্দেশ আসবে - ' নিচের দিকে তাকাও ! লাফ দাও , মুক্তি পাও ! ' আপনি মুক্তি পেতে গিয়ে আত্মহত্যা করবেন !

সেইফ থাকুন, সেইফ রাখুন বেশি বেশি শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন। 

Friday, October 6, 2017

ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে অারেক ধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ - চাকরির মেলা যশোরে

হাসান রহমান মাত্রই লেখাপড়া শেষ করেছেন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ থেকে।

মধ‍্যবিত্ত পরিবারের বড় সন্তান হওয়ায় পরিবারের কিছুটা চাপও রয়েছে তার উপর। টিউশনি করে আপাততো সংসার চালাচ্ছেন তিনি। কিন্তু একটা চাকরি প্রয়োজন তার। তাই তিনি এসেছেন যশোরে, শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের চাকরি মেলায়।

শুধু হাসান নযন, তার মত হাজারো চাকরি প্রত্যাশীদের ভিড় শুরু হয়েছে চাকরি মেলাযটি। উদ্বোধনের পর থেকেই আগ্রহীরা তাদের বায়োডাটা নিয়ে হাজির হচ্ছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টলে।

হাসান টেকশহরডটকমকে জানান, মেলায় এসে অনেক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে পেরেছি। যা আগে জানতাম না। কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে সিভি জমা দিয়েছি। আশা করছি চাকরি পাব।

মেলায় ৩১টি প্রতিষ্ঠান তাদের জনবল নিয়োগের জন্য স্টল সাজিয়ে বসেছে। এছাড়া আয়োজনে বর্তমান ও আগামী দিনে তথ্যপ্রযুক্তির কর্মবাজার সম্পর্কে একাধিক সেমিনার এবং চাকরি প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত তৈরি ও সাক্ষাৎকারের প্রস্তুতি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

যশোর বিএল কলেজের ছাত্র ইব্রাহীম হোসেন টেকশহরডটকমকে বলেন, আমি বিবিএতে পড়াশোনা শেষ করেছি। অনলাইনের মাধ‍্যমে জানতে পারি চাকুরি মেলা হচ্ছে। তাই সিভি নিয়ে চলে আসলাম।

ডিপ্লোমা পড়ুয়া শিক্ষার্থী সেজান মাহবুব জানান, আইটি সাপোর্ট পদের জন্য তিনি চাকরির আবেদন করতে এসেছেন।

ওয়ালটনের কম্পিউটার বিভাগের প্রজেক্ট ম‍্যানেজার আবুল হাসনাত বলেন, এই মেলায় বেশ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। অনেক তরুণ চাকরির জন্য তাদের সিভি দিচ্ছেন। সেখান থেকে যোগ‍্য লোকবলকে চাকরি দেয়া হবে।

বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পরামর্শক মুনির হাসান বলেন, জব ফেয়ার এর অর্থ এই নয় যে এর মাধ্যমে সবার চাকরি হয়ে যাবে। কিন্তু এর মাধ্যমে একটি প্রক্রিয়া শুরু হবে। আমাদের তরুণরা জানতে পারবে আইসিটি সেক্টরে বিশ্ব এখন কোন পথে যাচ্ছে।

সকাল সাড়ে নয়টায় চাকরি মেলাটির উদ্বোধন করেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে রয়েছে অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড, দোহাটেক নিউ মিডিয়া, অগমেডিক্স বাংলাদেশ লিমিটেড, এমসিসি, অন এয়ার ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, কাজি আইটি সেন্টার, ফিফোটেক, ই-জেনারেশন লিমিটেড, বাক্য, ডিজিকন টেকনোলজিস, ওয়ালটন কম্পিউটার্স, ব্রিলিয়ান্ট আইডিয়াস লিমিটেড, যশোর আইটি, প্রিনিয়র ল্যাব, এনআরবি জবস, ওয়াটার স্পীড, উৎসব টেকনোলজিস লিমিটেড, সাজ টেলিকম, স্পেকট্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স কনসোর্টিয়াম লিমিটেড, স্টেলার ডিজিটাল লিমিটেড, এম্বার আইটি লিমিটেড প্রভৃতি।

#DigitalBangladesh
#ICTdivision
#v21

সৌদি বাদশার সফর সঙ্গী ১৫০০ জন, খাবার ৮০০ কেজি সাথে উড়োজাহাজে সোনার সিড়িঁ

সৌদি বাদশাহর রাজকীয় সফর বলে কথা! রাশিয়া সফরে তাঁর রয়েছে দেড় হাজার সঙ্গী। সঙ্গে সোনার তৈরি চলন্ত সিঁড়ি ও বিশেষ কার্পেটও রয়েছে। এ সফরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক দায়িত্বশীল ব্যক্তি এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
Saudi 


ব্লুমবার্গের খবরে বলা হয়, গত বুধবার রাতে চার দিনের সফরে রাশিয়ায় পা রাখেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। উড়োজাহাজ থেকে নামার সময় তিনি ব্যবহার করেন সোনার তৈরি চলন্ত সিঁড়ি। কিন্তু বিধি বাম। হুট করেই নষ্ট হয়ে যায় সেই সিঁড়ি। এতে সিঁড়ি ভেঙেই নামতে হয় ৮১ বছর বয়সী বাদশাহকে। পরে রুশ পুলিশের গাড়িবহর তাঁকে মস্কোর ভেতরে নিয়ে যায়।
সৌদি কোনো বাদশা এই প্রথম রাশিয়ায় রাষ্ট্রীয় সফর করছেন। দুই দেশই এ সফরকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে অভিহিত করেছে।
রাশিয়া সফরে সৌদি আরবের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাদশাহ সালমান। এ সফরে দুই দেশের মধ্যে অস্ত্র কেনার চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত। এ ছাড়া তেলের বাজার স্থিতিশীল রাখার বিষয়েও আলোচনা করছে সৌদি আরব ও রাশিয়া। সিরিয়া সংকটসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক, সামরিক, বাণিজ্যিক ইস্যু আলোচিত হবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
সৌদি বাদশাহর সফরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ওই ব্যক্তি ব্লুমবার্গকে জানিয়েছেন, সফর উপলক্ষে প্রায় ৮০০ কেজি খাবার আনা হয়েছে রাশিয়ায়। বাদশাহর সফরসঙ্গীরা কিছু ব্যক্তিগত কর্মচারীও নিয়ে এসেছেন। যে হোটেলে বাদশাহ আছেন, সেখানকার কর্মচারীদের পরিবর্তে কিছু ক্ষেত্রে এসব রাজকীয় কর্মচারীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কারণ রাজকীয় কর্মচারীরা জানেন, কীভাবে এসব সফরসঙ্গীর পছন্দের খাবার বানাতে হয়।
বাদশাহ সালমান যে হোটেলে আছেন, সেখানে তিনি নিজস্ব আসবাব ব্যবহার করছেন। এগুলো সৌদি আরব থেকে নিয়ে এসেছেন তিনি।
রাশিয়ায় দুটি হোটেল বরাদ্দ নিয়েছে সৌদি সরকার। একটি হলো দ্য রিটজ কার্লটন ও দ্য ফোর সিজনস। বাদশাহ ও তাঁর সফরসঙ্গীদের সুবিধার জন্য ওই দুই হোটেলে আগে থেকে কক্ষ ভাড়া নেওয়া কিছু ব্যক্তিকেও বের করে দেওয়া হয়। কারণ অপরিচিত মানুষ থাকলে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন না সফরসঙ্গীরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্য ফোর সিজনস হোটেলের এক দ্বাররক্ষী বলেন, পুরো হোটেলটি ৮ অক্টোবর পর্যন্ত বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। এই সময়ে সাধারণ মানুষ এতে ঢুকতে পারবেন না। তবে দুই হোটেলের কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
রাশিয়ার ফেডারেশন অব রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড হোটেলিয়ারস নামক সংগঠনের সহসভাপতি ভাদিম প্রাজভ বলেন, সৌদি বাদশাহর সফরকালে এ দুই হোটেলের বুকিং ফি হলো ৩০ লাখ ডলার। এর বাইরে রয়েছে, খাবার, স্পা ও অন্যান্য সেবার ভাড়া।
তবে শুধু সৌদি বাদশাহ নয়, বিশাল বহর নিয়ে রাষ্ট্রীয় সফরে যাওয়ার তালিকায় নাম আছে মার্কিন প্রেসিডেন্টদেরও। ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাশিয়া সফর করেছিলেন। ওই সময় গুলিরোধক লিমোজিন গাড়ি ও সিক্রেট সার্ভিসের নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে মস্কো এসেছিলেন তিনি।
ব্লুমাক 

Friday, September 29, 2017

ছবিই বলছে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন কতটা বর্বর ছিল

ছবিই বলছে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন কতটা বর্বর ছিল

গত ২৫ অগাস্ট থেকে নিরস্ত্র রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী অব্যাহত হামলা চালায়। সেখান থেকে প্রাণ বাঁচাতে ৫ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশের সীমান্ত পেরিয়ে ঢুকে পড়ে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও উগ্র বৌদ্ধদের আগুন কেড়ে নিয়েছে রোহিঙ্গাদের মাথা গোঁজার শেষ ঠাঁইটুকু।

তবু বারবার মিয়ানমার সেনাবাহিনী, সরকার কিংবা দেশটির নেত্রী অং সান সু চি মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে এসব অজুহাত ধোপে না টিকে বিশ্বমহলে জোগাড় করেছে কঠোর সমালোচনার আর নিন্দা।
ধ্বংস্বাত্মক রাখাইনের গ্রামগুলোতে দাঁড়িয়ে থাকা গাছপালাগুলো সে বার্তায় দিচ্ছে, কতখানি নির্মম ছিল রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন। বার্তা-সংস্থা রয়টার্স পুড়ে যাওয়া উত্তর রাখাইনের মংডুর একটি গ্রামে সেনাবাহিনী অগ্নি-তাণ্ডবের ধ্বংসাবশেষ তুলে ধরেছে ছবিতে।


save rohingya

নৃশংসতার আগুনে পুড়ে কঙ্কাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা রাখাইনের গাছপালাও যেন তুলে ধরেছে মিয়ানমার নিরাপত্তাবাহিনীর কঠোর ও অমানবিক তাণ্ডবের কথা। বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ভয়াবহ নৃশংস হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ, দলগত ধর্ষণ ও গ্রামের পর গ্রাম পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ করছেন।
তারা বলছেন, মিয়ানমারের সেনারা নারী, তরুণী ও কিশোরীকে তাদের পরিবারের সদস্যদের সামনে গণ-ধর্ষণ করছে। ঘরে বন্দি করে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করছে। সেনাবাহিনীর এই নারকীয় হত্যাযজ্ঞ ও নৃশংসতাকে মানবতা-বিরোধী অপরাধের শামিল বলে মিয়ানমারকে দোষী সাব্যস্ত করেছে মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক গণ-আদালত। 

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যাপকভিত্তিক অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা চায় অ্যামনেস্টি

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক : মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যাপকভিত্তিক অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা চায় অ্যামনেস্টি

মিয়ানমারের মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর বর্বরোচিত কঠোর দমনপীড়ন ও নির্যাতন বন্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সেইসঙ্গে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যাপকভিত্তিক অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা দেয়ার ব্যাপারেও পরামর্শ দিয়েছে সংস্থাটি।
লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটি জাতিসংঘের প্রতি এমন সময় এ আহ্বান জানিয়েছে (বুধবার) যখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের চলমান সংকট নিরসনে আজ জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে। সেখানে সংস্থাটির মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেসও বক্তব্য দেয়ার কথা রয়েছে। 

https://youtu.be/08AQtVo0sag
amnesty



 অ্যামনেস্টির পরিচালক তিরানা হাসান বলেছেন, "মিয়ানমারের সামরিক জান্তারা রোহিঙ্গা মুসলমানদের জোরপূর্বক বের করে দিচ্ছে এবং তাদেরকে হত্যা করছে। এ ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধ সুষ্পষ্টভাবে জাতিগত নিধনের শামিল।"

তিনি আরো বলেন, "আজ যখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য রাষ্ট্রগুলো বৈঠকে মিলিত হবে তখন তাদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা ইতিহাসের কোন পক্ষকে বেছে নেবেন এবং রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর যেসব দুর্ভোগ ও অসহনীয় কষ্ট নেমে এসেছে তা বন্ধে তারা কি পদক্ষেপ নেবেন।"

তিনি আরো বলেন, মিয়ানমারের কাছে সব ধরনের অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ বন্ধ করার লক্ষ্যে দেশটির ওপর এখনই একটি 'ব্যাপকভিত্তিক অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা' আরোপ করতে হবে। এছাড়া, মিয়ানমারে কাছে পরোক্ষভাবে যাতে কোনো অস্ত্রের সরবরাহ না ঘটে এবং দেশটির সেনাবাহিনী যেন কোনো ধরনের সামরিক প্রশিক্ষণ না পায় সেদিকেও নজর দিতে হবে জাতিসংঘকে।

Thursday, September 28, 2017

NU ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির ১ম মেধা তালিকা প্রকাশ ২ অক্টোবর


সংবাদ বিজ্ঞপ্তি :---

২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

এন.ইউ’র ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির ১ম মেধা তালিকা প্রকাশ ২ অক্টোবর



জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি কার্যক্রমে বিষয়ভিত্তিক ১ম মেধা তালিকা ০২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখ প্রকাশ করা হবে। উক্ত ফল SMS এর মাধ্যমে বিকেল ০৪.০০ টা থেকে যে কোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে- (nu<space>athn<space>roll no. ) লিখে ১৬২২২ নম্বরে মেসেজ ঝবহফ করলে ফল জানা যাবে এবং রাত ০৯.০০ টায় ওয়েব সাইট (www.nu.edu.bd/admissions অথবা admissions.nu.edu.bd) থেকে ফল পাওয়া যাবে। এ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ক্লাস ১৫ অক্টোবর ২০১৭ তারিখ থেকে শুরু হবে।

ডাউনলোড (Download)

(মোঃ ফয়জুল করিম)
পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ, তথ্য ও পরামর্শ দফতর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

Samsung Galaxy S8 in Bangladesh Full phone specifications । features । ...

শুভ জন্মদিন কোটি মানুষের স্বপ্ন ও ভালবাসার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা

আমাদের স্বপ্ন, আস্থা,আশ্রয়রে ঠিকানা,মাদার অফ হিউম্যানিটি খ্যাত বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত, ডিজিটাল বাংলার রুপকার,বাংলাদেশ ছাত্রলীগের আস্থার শেষ ঠিকানা, বিদ্যানন্দীনি, সারা বিশ্বের নিপীড়িত, নির্যাতিত মানবতার একমাত্র নেত্রী, সমুদ্রবিজয়ী,  গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৭১তম শুভ জন্মদিন অাজ। 



প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,  Prime Minister Sheikh Hasina


১৯৪৭ সালের ২৮সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের মধুমতি
নদী তীরের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন জাতির জনক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের বড় মেয়ে শেখ হাসিনা

বাংলার মানুষ জানে ---
যতদিন তুমি বেঁচে আছো, যতদিন তোমার হাতে দেশ, পথ হারাবেনা বাংলাদেশ। 


বেঁচে থাকো প্রিয় প্রধানমন্ত্রী, বাংলার কোটি মানুষের স্বপ্ন পূরর্ণের জন্য, নিপীড়িত কোটি অসহায় মানুষের জন্য, পিতা মুজিবের সোনা বাংলা ও তোমার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য, এই বাংলাদেশের জন্য, পিতা মুজিবের আদর্শের প্রকৃত অসহায় কর্মীদের জন্য, তুমিই শেষ ভরসা।  তুমি সোনার বাংলা।

সুস্থতা, দীর্ঘায়ু, সফলতা কামনা করি,
করবো যতদিনচে বেঁ আছি।


                                                                    শুভ জন্মদিন 

                                                                    "হে বঙ্গকন্যা
                                                    বাংলার ১৬ কোটি মানুষ আজ ধন্য
                                                         একমাত্র শুধু তোমারই জন্য
                                                         অাজকের এই দিনটির জন্য "
  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেহে সফল অস্ত্রপ্রচার, দোয়া চাইলেন দেশবাসীর কাছে।

সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেহে ২৫শে সেপ্টেম্বর স্থানীয় সময় রাত ৮টায় সফল অস্ত্রপ্রচার হয়েছে। 

এর আগে প্রধানমন্ত্রী হঠাৎ পেটে ব্যথা অনুভব করলে তাঁকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন এবং গলব্লাডারে অস্ত্রপ্রচারের সিদ্ধান্ত নেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পাশে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় উপস্থিত ছিলেন।
সফল অস্ত্রপ্রচার শেষে একদিন পর প্রধানমন্ত্রী তাঁর আবাসস্থলে (place of residence )  ফিরে আসেন। বর্তমানে তিনি সম্পূর্ন সুস্থ আছেন।
চিকিৎসকের পরার্মশ অনুযায়ী তিনি বিশ্রামে আছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশ বাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।  আগামী ৫ অক্টোবর তিনি দেশে ফিরবেন।

প্রেস রিলিজওয়াশিংটন, সেপ্টেম্বর ২৬স্বাক্ষর:ইহসানুল কারিমপ্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 

Sunday, September 24, 2017

অায়াতুল কুরসী সর্ম্পকে অজানা সব তথ্য অাপনাকে চমকে দিবে সেই সাথে অাপনার ধারণাকেও পালটে দেবে।

আয়াতুল কুরসী সম্পর্কে এতদিন শুধু এটুকুই
জানতাম যে, এটা তিলাওয়াত করলে এত এত
নেকি হয়।ফেরেস্তারা প্রটেক্ট করে ইত্যাদি।
কিন্তু এটার মাঝে যে এত মিরাকল,এত বিস্ময়
লুকিয়ে আছে জানতাম না।ওস্তাদ নুমান আলি
খানের কাছেই জানলাম কতো বিস্ময়ই না
ধারন করছে আল কোরআনের সূরা বাকারা'র এই অংশটুকু। আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।অনেকেই হয়তো জানেন সেটা।যারা জানেন না, তাদের জন্য।
আয়াতুল কুরসী'তে মোট বাক্য আছে নয়টি
মিরাকলটা বুঝার আগে কিছু হিণ্টস
দরকার,এতে সেটা বুঝতে অনেক সহজ হবে।
মিরাকলটা হলো এই,- নয় বাক্যের প্রত্যেকটি
অন্যটির সাথে ভাবে,অলঙ্কারে,অর্থে হুবহু
মিলে যাবে।কিন্তু মিলবিন্যাসটা হবে উল্টোদিক থেকে। মানে, ১ নং বাক্যের সাথে একদম শেষ বাক্য। অর্থাৎ,
১ এর সাথে মিলবে ৯।
২ এর সাথে মিলবে ৮।
৩ এর সাথে মিলবে ৭।
৪ এর সাথে মিলবে ৬।
কিন্তু ৫ নং বাক্যে থাকবে একলা। এটির সাথে
কোন বাক্যের ম্যাচ হবেনা।আর, এটিও অন্যতম একটা বিস্ময়। এবার সরাসরি আয়াতুল কুরসীতে চলে যাওয়া যাক। আমরা উপরে উল্লিখিত সিকোয়েন্স
অনুযায়ী মিরাকলটা দেখবো।
(১-৯) (২-৮) (৩-৭)(৪-৬) এভাবে।
আয়াতুল কুরসীর প্রথম বাক্য হলো-
'আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি
চিরঞ্জীব(হাইয়্যুল) ,চিরস্থায়ী(কাইয়্যুম) ।'
খেয়াল করুন, উল্লিখিত বাক্যে আল্লাহর দুটি
গুণ/অবস্থা/নাম(সিফাত) এর উল্লেখ আছে।
একদম শেষ বাক্যে চলে যাই।শেষ বাক্য অর্থাৎ
৯ নং বাক্যটি হলো- ' তিনিই সর্বোচ্চ
(আলিয়্যুল) এবং সর্বাপেক্ষা মহান (আজীম)।'
দুই বাক্যেই আল্লাহর সিফাতের বর্ণনা,এবং
দুটিতে আল্লাহর দুটি করে সিফাতের উল্লেখ
আছে।
(১ এর সাথে ৯ এর এটাই হলো সিকোয়েন্স)
'
দুই নম্বর বাক্যে যাওয়ার আগে একটা বিষয়
জানা জরুরি।তা হলো- ঘুম আর তন্দ্রার মধ্যকার
পার্থক্য।ইংরেজি,বাংলা ইত্যাদি ভাষায় 'ঘুম'
আর 'তন্দ্রা' র জন্য আলাদা অর্থ নেই।এসব
ভাষায় ঘুম মানে যা বোঝায়, তন্দ্রা মানেও
তা বোঝা হয়। কিন্তু আরবিতে সেরকম না।
ঘুম মানে- যখন আমরা একদম মৃত্যুর মত হয়ে যায়। কিছুর খেয়ালে থাকিনা।কিছুই বুঝিনা,কিছুই শুনিনা। আর তন্দ্রা হলো- ঘুমের প্রাথমিক পর্যায়। যেটাকে আমরা অন্যভাবে 'ঝিমুনি' বলি। তন্দ্রা কিন্তু ঘুম নয়,ঘুমের প্রাইমারি ষ্টেপ। আরবিতে ঘুমকে বলে- নাঊম।আর তন্দ্রা/
ঝিমুনিকে বলে- 'সীনা'।
এইজন্যে ফজরের সালাতে মুয়াজ্জিন বলে-
'আচ্ছালতু খাইরুম মিনানাঊম'।ঘুম হতে সালাত
উত্তম। মুয়াজ্জিন কিন্তু বলেনা- 'আচ্ছালাতু খাইরুম মিনাসসীনা'। যাইহোক, আমরা বাক্যটি দেখি।বাক্যটির অর্থ হলো- 'তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়।' এটি হচ্ছে ২ নং বাক্য।এবার শেষ থেকে ৮ নং বাক্যটি দেখি।(কারন সিকোয়েন্স অনুযায়ী ২ এর সাথে ৮ এর মিলবিন্যাসের কথা বলেছি)। ৮ নং বাক্যটি হচ্ছে- 'আকাশ এবং জমিন নিয়ন্ত্রন করা আল্লাহর জন্য কঠিন নয় (তিনি তাতে ক্লান্ত হন না)।' খেয়াল করুন, ২ নং বাক্যে বলা হয়েছে- ঘুম আর তন্দ্রা আল্লাহকে স্পর্শ করেনা।
আমাদের কখন ঘুম বা তন্দ্রা/ঝিমুনি আসে?
যখন আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি।
৮ নং বাক্যেও আল্লাহ বলেছেন একইরকম কথা।
'আকাশ এবং জমিন নিয়ন্ত্রনে তিনি ক্লান্ত হন
না'- কারন (২ নং বাক্যেই তিনি বলে এসেছেন,
ঘুম এবং তন্দ্রা তাকে স্পর্শ করতে পারেনা।)
২ নং বাক্যের সাথে ৮ নং বাক্যের এই হলো
অসাধারন মিল।
'
৩ নং বাক্যে যাওয়ার আগে আপনাকে আরো
একটি বিষয়ে ক্লিয়ার হতে হবে।সেটি হচ্ছে-
'মালিক' দুই রকমের।একটি হচ্ছে ক্ষুদ্র
জিনিসের মালিক,একটি বড় জিনিসের মালিক।
একটির ব্যবহার ক্ষুদ্রার্থে, অন্যটি বৃহদার্থে।
যেমন, আপনার হাতে একটি কলম থাকলে
আপনি বলেন,- আমি এই কলমের মালিক।কিন্তু
আপনি বলেন না যে,- আমি এই কলমের রাজা।
কারন, কলম শব্দের মালিকানার সাথে 'রাজা'
শব্দ ম্যাচ হয়না।রাজা শব্দটি ম্যাচ হয় বিশাল
রাজত্ব বুঝাতে,যার ব্যাপ্তি বিশাল।
এবার ৩ নং বাক্যটি দেখুন।বাক্যটি হলো-
'আসমান ও যমীনে (ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র) যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর।' এবার ৭ নং বাক্যে কি আছে দেখুন। সেটি হলো- 'তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে।'
এখানে লক্ষ্যনীয় ব্যাপার, ৩ নং বাক্যের
বিষয় আর ৭ নং বাক্যের বিষয় একই।তা হলো-
আল্লাহর মালিকানা।৩ নং বাক্যে তিনি
আসমান আর জমিনের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র
জিনিসের মালিকানা যে তার,সেটা ঘোষণা
করেছেন, আর ৭ নং বাক্যে এতদমধ্যে, ক্ষুদ্র-
বিশাল যা কিছু আছে,সব কিছুই যে তার,
সেটার ঘোষণা।
৩ আর ৭ এর মধ্যে এটাই হলো আশ্চর্য রকম মিল।
'
এবার ৪ নম্বর বাক্যে যাওয়া যাক।এখানে বলা
হচ্ছে-
'কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে
তাঁর অনুমতি ছাড়া?'
খেয়াল করুন, আল্লাহ প্রশ্ন ছুড়ছেন, কে আছ
এমন কিয়ামতের দিন সুপারিশ করার মতো
আল্লাহর কাছে?
এর ঠিক পরেই আল্লাহ একটা 'কিন্তু (but)
লাগিয়ে বলছেন- 'আল্লাহর অনুমতি ছাড়া'।
অর্থাৎ, কেউই সেদিন আল্লাহর কাছে সুপারিশ
করতে পারবেনা।শুধু সেই-ই পারবে, যাকে
তিনি পারমিশান দিবেন।
এবার শেষ থেকে ৬ নং বাক্যে যাই।সেখানে
আল্লাহ বলছেন-
'তাঁর জ্ঞান সম্পর্কে তারা কোন কিছুই
জানেনা কিন্তু ততটুকু (তারা জানতে পারে)
যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন।'
দেখুন, ৪ নম্বর বাক্যে বলা হলো- সেদিন কেউ
সুপারিশ করতে পারবেনা,শুধু সে ব্যতীত যাকে
তিনি পারমিশান দিবেন।
প্রথমে বলেছেন কারো ক্ষমতা নেই
সুপারিশের যতক্ষন না তিনি অনুমতি দিচ্ছেন।
৬ নম্বর বাক্যে বলছেন, - তার জ্ঞান সম্পর্কে
কেউই জানেনা, যতক্ষন না তিনি ইচ্ছামাফিক
কাউকে জানাচ্ছেন।দুটি বাক্যেই দুটি করে
Clause ব্যবহৃত হয়েছে।
এটিই হলো ৪ আর ৬ মধ্যে চমৎকার মিলবিন্যাস।
আর বাকি রইলো- ৫।
১ এর সাথে ৯ গেলো।
২ এর সাথে ৮।
৩ এর সাথে ৭।
৪ এর সাথে ৬।
৫ রয়ে গেলো একা। মোষ্ট সারপ্রাইজিং
ম্যাটার ইজ, এই ৫ নং বাক্যে এমন কিছু বলা
হয়েছে,যার সম্পর্কে ১-৪ বা ৬-৯ কোথাও কিছু
বলা হয়নি।
পুরো ৯ বাক্যের মধ্যের বাক্য হচ্ছে এই ৫ নম্বর
বাক্যটি।আর, ১-৪ এবং ৬-৯ বাক্যগুলোর মধ্যে
অসাধারন এক সামঞ্জস্য নিয়ে বলা হয়েছে এই
বাক্যে।
বাক্যটি হলো- 'দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে
যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন।'
খেয়াল করুন, বাক্যটি এমন এক জায়গায় (৫
নম্বরে), যার আগের বাক্য আর পরের বাক্যে
আল্লাহ তার রাজত্ব,ক্ষমতা,গুণ,সিফাত,সৃষ্টির
কথা বলেছেন।
তিনি বাক্যটি একদম মাঝখানে দিলেন, আর
বলছেন 'এর সামনে পেছনে যা আছে তার সবই
আমি জানি।'
এরকম করে কোন সাহিত্যিক, কোন কবি কি
বলতে পারবে?
শুরুর প্রথম বাক্যের সাথে শেষের শেষ
বাক্যের মিল।শুরুর দ্বিতীয় বাক্যের সাথে
শেষের দ্বিতীয় বাক্যের মিল।শুরুর তৃতীয়
বাক্যের সাথে শেষের তৃতীয় বাক্য।শুরুর চতুর্থ
বাক্যের সাথে শেষের চতুর্থ বাক্য।
আর, তার মাঝখানে এমন একটি বাক্য যা
সমন্বয় করছে আগে পরের সবকিছু? সুবাহান
আল্লাহ ওয়া বিহামদিহি!
কোরআনের এমন ভাষা শৈলি,এমন বর্ণনা
ভঙ্গি,এমন চমৎকার উপস্থাপন।
এইজন্যেই আল্লাহ সুবাহান ওয়া'তালা বার বার
চ্যালেঞ্জ করেছেন- 'তোমরা (অবিশ্বাসীরা)
যদি পারো অন্তত এর মতো (কোরানের) একটি
আয়াত লিখে আনো।'
সেই কোরআনকে বাদ দিয়ে আমরা হিন্দি
গান,সিরিয়াল,পপ গান,মুভি ধরেছি।
ভাষা,সাহিত্য,বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ কোরআনকে
স্থান দিয়েছি ড্রয়ারে।কাপড় পেছানো
অবস্থায়।কতোই না অবহেলিত ভাবে ফেলে
রেখেছি।
এইজন্যে মি. গ্লাডষ্টোন ব্রিটিশ
পার্লামেন্টে কোরআন হাতে নিয়ে
বলেছিলেন,- 'যতদিন এই কোরআন মুসলমানদের
হাতে থাকবে( তারা এটা বুঝবে,এটা নিয়ে
ভাববে,আমল করবে), ততদিন তাদের আমরা
আমাদের দাসে পরিণত করতে পারবোনা।'
আজ আমরা কোরআন নিয়ে ভাবিনা,চিন্তা
করিনা,বুঝতে চাইনা।তাই আমরা দিন দিন
পশ্চিমা দাসে পরিণত হচ্ছি।

Facebook থেকে।।
 

Friday, September 22, 2017

কোথাও আক্রান্ত হলেই মুসলিমরা জঙ্গি, কিন্তু আজ বৌদ্ধদেরকে তো জঙ্গি বলা হচ্ছে না - তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়্যেপ এরদোগান

কোথাও আক্রান্ত হলেই মুসলিমরা জঙ্গি, কিন্তু আজ বৌদ্ধদেরকে তো জঙ্গি বলা হচ্ছে না
- তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়্যেপ এরদোগান

মায়ানমারের রাখাইনের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়্যেপ এরদোগান বলেন, আজকে কোথাও মুসলমানদের দ্বারা আক্রান্ত হলে তাদেরকে জঙ্গি বলা হয়। কিন্তু এখন বৌদ্ধদের দ্বারা মুসলমানরা আক্রান্ত। কিন্তু তাদেরকে জঙ্গি বলা হচ্ছে না। এটাই আজ চরম বাস্তবতা।

বৃহস্পতিবার দুপুরে নিউইয়কের্র একটি হোটেলে তার্কিস আমেরিকান ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটি আয়োজিত এক সংবর্ধনায় তিনি এসব কথা বলেন।

রোহিঙ্গা মুসলিমদের রক্ষায় যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, রোহিঙ্গাদের চোখ ভিন্ন হতে পারে কিন্ত এ চোখের পানি বিশ্বের সকল মুসলমানের।

এরদোগান আরো বলেন, আমার স্ত্রী ও সন্তান ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সফর করেছে। রোহিঙ্গাদের দুঃখ-দুর্দশার বর্ণনা শুনে গাঁ শিউরে উঠে। আজকে এ জনগোষ্ঠীকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। রোহিঙ্গাদের রক্ষায় তুরস্ক বাংলাদেশের পাশে রয়েছে বলেও জানান তিনি।

এরদোগান জানান, তুরস্ক ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের জন্য ৭০ মিলিয়ন ডলারের ত্রাণসহায়তা দিয়েছে। ভবিষ্যতে এটি অব্যাহত থাকবে।

এসময় তিনি একটি হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, তিনিই প্রকৃত মুসলমান যার হাত ও মুখ থেকে অপর মুসলমান নিরাপদে থাকে।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশি আমেরিকানদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। কিন্তু এরদোগানের বক্তব্য শুরুর ৫ মিনিটের পরই বিতর্কিত তুর্কি নেতা ফতুল্লাহ গুলেনের এক সমর্থক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে কিছু সময়ের জন্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। পরে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করে। এর পর আরো তিনবার অনুরূপভাবে প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে থামিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে বাকী তিনজনকেও উপস্থিত লোকজন উত্তম-মধ্যম দেন। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা বাকি তিনজনকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। চার দফা বাধার পরও এরদোগান সাবলিল ভাষায় তার বক্তব্য শেষ করে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করেন। এরদোগানের এই থামিয়ে দেয়ার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে এসেছে মার্কিন গণমাধ্যমগুলোতে।

@RTNN News

Thursday, September 21, 2017

স্কুল-কলেজে ভর্তি: জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যবহার নিশ্চিতকরণের নির্দেশ।

স্কুল-কলেজে ভর্তি: জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যবহার নিশ্চিতকরণের নির্দেশ।

সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৭ |
কলেজ প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদের বাধ্যতামূলক ব্যবহার নিশ্চিতকরণের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সম্প্রতি স্থানীয় সরকার বিভাগের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন শাখা এ নির্দেশ প্রদান করে।
জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন অফিস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ এর ১৮ ধারা এবং জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন বিধিমালা ২০১৭ অনুযায়ী স্কুলে ভর্তি ও জাতীয় পরিচয়পত্র ইস্যুসহ মোট ১৭টি ক্ষেত্রে বয়স প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়।
কিন্তু আইন ও বিধিমালাকে তোয়াক্কা না করে কোন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে প্রাথমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির সময় বয়স প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ বাধ্যতামূলকভাবে গ্রহণ করা হয় না। এর ফলে পরবর্তীকালে শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকদের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এছাড়া বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, কোন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান বা অন্য কোন শিক্ষক সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের বয়স পরিবর্তনের জন্য শিক্ষার্থী এবং ক্ষেত্র বিশেষে অভিভাবকদের পরামর্শ প্রদান এমনকি প্ররোচনা করে থাকেন। এসব কর্মকান্ড বেআইনী ও নৈতিকতা বিবর্জিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
অনুরুপ অবস্থার প্রেক্ষিতে অনেক অভিভাবক তাদের সন্তানদের বয়স বাড়ানো বা কমানোর জন্য বিভিন্ন অসাধু পন্থায় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিসকে অনুরোধ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে অনৈতিক চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। এক্ষেত্রে নানা অসুবিধায় পড়তে হয় নিবন্ধন অফিসকে।
এজন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর অধীনে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে সেসব প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময় জন্ম নিবন্ধন সনদের বাধ্যতামূলক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং শিক্ষার্থীদের বয়স পরিবর্তনে অনৈতিক পরামর্শ বা প্ররোচনা প্রদানে বিরত থাকার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ওয়েব সাইট

রোহিঙ্গাদের জন্য ৬টি প্রস্তাব নেওয়ার জন্য বিশ্ব নেতাদের সামনে তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোহিঙ্গা সঙ্কট নিরসনে নির্যাতন বন্ধ করে তাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়া এবং তাদের জাতীয়তা নিয়ে রাষ্ট্রীয় অপপ্রচার বন্ধ করাসহ ছয়টি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তাব বিশ্ব নেতাদের সামনে তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এক. রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সব ধরনের নিপীড়ন এই মুহূর্তে বন্ধ করতে হবে।
দুই. নিরপরাধ বেসামরিক জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য মিয়ানমারের ভেতরে নিরাপদ এলাকা (সেইফ জোন) তৈরি করা যেতে পারে, যেখানে তাদের সুরক্ষা দেওয়া হবে।
তিন. বলপ্রয়োগের মাধ্যমে বাস্তুচ্যুত সব রোহিঙ্গা যেন নিরাপদে এবং মর্যাদার সঙ্গে মিয়ানমারে তাদের বাড়িতে ফিরতে পারে, সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
চার. রোহিঙ্গা সঙ্কট নিরসনে কফি আনান কমিশনের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ অবিলম্বে নিঃশর্তভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।
পাঁচ. রোহিঙ্গাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে চিহ্নিত করার যে রাষ্ট্রীয় প্রপাগান্ডা মিয়ানমার চালাচ্ছে, তা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
ছয়. রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে না ফেরা পর্যন্ত তাদের জরুরি মানবিক সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে হবে ভ্রাতৃপ্রতিম মুসলিম দেশগুলোকে।

ওয়েব সাইট অবলম্বনে 

Wednesday, September 20, 2017

শাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা ১৮ নভেম্বর

শাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা ১৮ নভেম্বর
সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
চলতি ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ নভেম্বর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের এক বৈঠকে পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্ত করে ভর্তি পরীক্ষা কমিটিও গঠন করা হয়েছে।

একাডেমিক কাউন্সিল সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেল তিনটার দিকে নবনিযুক্ত উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের ১৪৯তম সভা শুরু হয়। এতে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের প্রধানসহ একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা অংশ নেন। সভায় অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি ভর্তি পরীক্ষা কমিটি গঠন আলোচ্যসূচিতে ছিল। সভায় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন মো. আবদুল গণিকে সভাপতি এবং কেমিকৌশল ও পলিমার বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মহিবুল আলমকে সদস্য সচিব করে ভর্তি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

#ওয়েব সাইট

Tuesday, September 19, 2017

ডোনাল্ড ট্রাম্প কে কয়েক মিনিটের জন্য থামালেন শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে তিনি কোন সহায়তা আশা করেন না।

আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সাথে এক সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা বলেন, গত সোমবার জাতিসংঘে এক বৈঠক শেষে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সেখান থেকে বেরিয়ে যাবার সময় শেখ হাসিনা মি: ট্রাম্পকে কয়েক মিনিটের জন্য থামিয়েছিলেন।

জাতিসংঘের সংস্কার বিষয়ে আলোচনার জন্য মি: ট্রাম্পের উদ্যোগে সে বৈঠকটি হয়েছিল।

শেখ হাসিনা বলেন, " তিনি ( ডোনাল্ড ট্রাম্প) শুধু জিজ্ঞেস করেছিলেন, বাংলাদেশ কেমন আছে? আমি বলেছিলাম, 'ভালো, তবে আমাদের একমাত্র সমস্যা মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীরা। কিন্তু শরণার্থীদের নিয়ে তিনি কোন মন্তব্য করেন নি।"

শেখ হাসিনা মন্তব্য করেন, শরণার্থীদের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থান পরিষ্কার। সেজন্য রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থীদের বিসয়ে মি: ট্রাম্পের সহায়তা চাওয়া কোন কাজ হবে না।

" আমেরিকা ঘোষণা করেছে যে তারা শরণার্থীদের গ্রহণ করবে না। আমি তাঁর কাছ থেকে কী আশা করতে পারি? বিশেষ করে প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে। তিনি এরই মধ্যে তার মনোভাব প্রকাশ করেছেন। সুতরাং আমি তাকে কেন জিজ্ঞেস করতে যাব?" রয়টার্সকে বলছিলেন শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ধনী রাষ্ট্র নয়। কিন্তু তারপরেও ১৬ কোটি মানুষকে খাওয়াতে পারে। এর বাইরে আরো পাঁচ-সাত লাখ মানুষকেও বাংলাদেশ খাওয়াতে পারবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তবে হোয়াইট হাউজের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আলাপচারিতার বিষয়ে তিনি অবগত নন।

তবে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আগ্রহী বলে জানান হোয়াইট হাউজের সে কর্মকর্তা।

শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেবার জন্য আন্তর্জাতিক চাপ দেখতে চান তিনি।

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন।

আগামী বৃহস্পতিবার সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা।

বিবিসি নিউজ...

বিশ্ব নেতাদের বুড়ো অাঙ্গুল দেখিয়ে সেনা প্রধানকে অং সাং সুচি'র সমর্থন

কসাই সেনাপ্রধানের রোহিঙ্গা গণহত্যায় সমর্থন কসাই সু চির

রোহিঙ্গা ইস্যুতে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে অং সান সু চি সেনাবাহিনীর চলমান গণহত্যাকে সমর্থন করলেন। সাফাই গাইলেন কসাই সেনাপ্রধানের পক্ষে। এর মাধ্যমে তিনি বিশ্ববাসী ও মানবাধিকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালেন। এতে পুরো বিশ্ব হতবাক ও স্তম্ভিত হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে মায়ানমার সরকারের উপদেষ্টা অং সান সু চি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপে মায়ানমার কোনোমতেই ভীত নয়।

রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসীদের উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, রাখাইনে রোহিঙ্গারা পুলিশের উপর হামলা চালিয়েছে। মায়ানমার সেনাবাহিনী শান্তিরক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। ফলে রাখাইনে শান্তি ফিরে না আসা পর্যন্ত সেখানে সেনা অভিযান চলবে।

Monday, September 18, 2017

ঢাবি'র 'গ' ইউনিটের ফল প্রকাশ অাজ সন্ধ্যায়

ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ফল সন্ধ্যায়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটের ফলাফল সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় প্রকাশ করা হবে।
সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক নুরুল ইসলাম বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি অফিসে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ফল প্রকাশের উদ্বোধন করবেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান।
গত শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ‘গ’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাবি'র ওয়েবপেইজ থেকে।

একটি অপদার্থ বালকের গল্প : লেখক ফয়জুল হক --------------------(- _- )------------------ আম...