![]() |
save rohingya |
Friday, September 29, 2017
ছবিই বলছে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন কতটা বর্বর ছিল
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যাপকভিত্তিক অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা চায় অ্যামনেস্টি
লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটি জাতিসংঘের প্রতি এমন সময় এ আহ্বান জানিয়েছে (বুধবার) যখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের চলমান সংকট নিরসনে আজ জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে। সেখানে সংস্থাটির মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেসও বক্তব্য দেয়ার কথা রয়েছে।
অ্যামনেস্টির পরিচালক তিরানা হাসান বলেছেন, "মিয়ানমারের সামরিক জান্তারা রোহিঙ্গা মুসলমানদের জোরপূর্বক বের করে দিচ্ছে এবং তাদেরকে হত্যা করছে। এ ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধ সুষ্পষ্টভাবে জাতিগত নিধনের শামিল।"
তিনি আরো বলেন, "আজ যখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য রাষ্ট্রগুলো বৈঠকে মিলিত হবে তখন তাদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা ইতিহাসের কোন পক্ষকে বেছে নেবেন এবং রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর যেসব দুর্ভোগ ও অসহনীয় কষ্ট নেমে এসেছে তা বন্ধে তারা কি পদক্ষেপ নেবেন।"
তিনি আরো বলেন, মিয়ানমারের কাছে সব ধরনের অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ বন্ধ করার লক্ষ্যে দেশটির ওপর এখনই একটি 'ব্যাপকভিত্তিক অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা' আরোপ করতে হবে। এছাড়া, মিয়ানমারে কাছে পরোক্ষভাবে যাতে কোনো অস্ত্রের সরবরাহ না ঘটে এবং দেশটির সেনাবাহিনী যেন কোনো ধরনের সামরিক প্রশিক্ষণ না পায় সেদিকেও নজর দিতে হবে জাতিসংঘকে।
Thursday, September 28, 2017
NU ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির ১ম মেধা তালিকা প্রকাশ ২ অক্টোবর
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি :---
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
এন.ইউ’র ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির ১ম মেধা তালিকা প্রকাশ ২ অক্টোবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি কার্যক্রমে বিষয়ভিত্তিক ১ম মেধা তালিকা ০২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখ প্রকাশ করা হবে। উক্ত ফল SMS এর মাধ্যমে বিকেল ০৪.০০ টা থেকে যে কোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে- (nu<space>athn<space>roll no. ) লিখে ১৬২২২ নম্বরে মেসেজ ঝবহফ করলে ফল জানা যাবে এবং রাত ০৯.০০ টায় ওয়েব সাইট (www.nu.edu.bd/admissions অথবা admissions.nu.edu.bd) থেকে ফল পাওয়া যাবে। এ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ক্লাস ১৫ অক্টোবর ২০১৭ তারিখ থেকে শুরু হবে।
ডাউনলোড (Download)

(মোঃ ফয়জুল করিম)
পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ, তথ্য ও পরামর্শ দফতর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
শুভ জন্মদিন কোটি মানুষের স্বপ্ন ও ভালবাসার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা
![]() | ||
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, | Prime Minister Sheikh Hasina |
১৯৪৭ সালের ২৮সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের মধুমতি
নদী তীরের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন জাতির জনক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের বড় মেয়ে শেখ হাসিনা।
বাংলার মানুষ জানে ---
যতদিন তুমি বেঁচে আছো, যতদিন তোমার হাতে দেশ, পথ হারাবেনা বাংলাদেশ।
বেঁচে থাকো প্রিয় প্রধানমন্ত্রী, বাংলার কোটি মানুষের স্বপ্ন পূরর্ণের জন্য, নিপীড়িত কোটি অসহায় মানুষের জন্য, পিতা মুজিবের সোনা বাংলা ও তোমার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য, এই বাংলাদেশের জন্য, পিতা মুজিবের আদর্শের প্রকৃত অসহায় কর্মীদের জন্য, তুমিই শেষ ভরসা। তুমি সোনার বাংলা।
সুস্থতা, দীর্ঘায়ু, সফলতা কামনা করি,
করবো যতদিনচে বেঁ আছি।
শুভ জন্মদিন
"হে বঙ্গকন্যা
বাংলার ১৬ কোটি মানুষ আজ ধন্য
একমাত্র শুধু তোমারই জন্য
অাজকের এই দিনটির জন্য "
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেহে সফল অস্ত্রপ্রচার, দোয়া চাইলেন দেশবাসীর কাছে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী হঠাৎ পেটে ব্যথা অনুভব করলে তাঁকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন এবং গলব্লাডারে অস্ত্রপ্রচারের সিদ্ধান্ত নেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পাশে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় উপস্থিত ছিলেন।
সফল অস্ত্রপ্রচার শেষে একদিন পর প্রধানমন্ত্রী তাঁর আবাসস্থলে (place of residence ) ফিরে আসেন। বর্তমানে তিনি সম্পূর্ন সুস্থ আছেন।
চিকিৎসকের পরার্মশ অনুযায়ী তিনি বিশ্রামে আছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশ বাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন। আগামী ৫ অক্টোবর তিনি দেশে ফিরবেন।
প্রেস রিলিজওয়াশিংটন, সেপ্টেম্বর ২৬স্বাক্ষর:ইহসানুল কারিমপ্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব
![]() |
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা |
Sunday, September 24, 2017
অায়াতুল কুরসী সর্ম্পকে অজানা সব তথ্য অাপনাকে চমকে দিবে সেই সাথে অাপনার ধারণাকেও পালটে দেবে।
জানতাম যে, এটা তিলাওয়াত করলে এত এত
নেকি হয়।ফেরেস্তারা প্রটেক্ট করে ইত্যাদি।
কিন্তু এটার মাঝে যে এত মিরাকল,এত বিস্ময়
লুকিয়ে আছে জানতাম না।ওস্তাদ নুমান আলি
খানের কাছেই জানলাম কতো বিস্ময়ই না
ধারন করছে আল কোরআনের সূরা বাকারা'র এই অংশটুকু। আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।অনেকেই হয়তো জানেন সেটা।যারা জানেন না, তাদের জন্য।
মিরাকলটা বুঝার আগে কিছু হিণ্টস
দরকার,এতে সেটা বুঝতে অনেক সহজ হবে।
মিরাকলটা হলো এই,- নয় বাক্যের প্রত্যেকটি
অন্যটির সাথে ভাবে,অলঙ্কারে,অর্থে হুবহু
মিলে যাবে।কিন্তু মিলবিন্যাসটা হবে উল্টোদিক থেকে। মানে, ১ নং বাক্যের সাথে একদম শেষ বাক্য। অর্থাৎ,
১ এর সাথে মিলবে ৯।
২ এর সাথে মিলবে ৮।
৩ এর সাথে মিলবে ৭।
৪ এর সাথে মিলবে ৬।
কিন্তু ৫ নং বাক্যে থাকবে একলা। এটির সাথে
কোন বাক্যের ম্যাচ হবেনা।আর, এটিও অন্যতম একটা বিস্ময়। এবার সরাসরি আয়াতুল কুরসীতে চলে যাওয়া যাক। আমরা উপরে উল্লিখিত সিকোয়েন্স
অনুযায়ী মিরাকলটা দেখবো।
(১-৯) (২-৮) (৩-৭)(৪-৬) এভাবে।
আয়াতুল কুরসীর প্রথম বাক্য হলো-
'আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি
চিরঞ্জীব(হাইয়্যুল) ,চিরস্থায়ী(কাইয়্যুম) ।'
খেয়াল করুন, উল্লিখিত বাক্যে আল্লাহর দুটি
গুণ/অবস্থা/নাম(সিফাত) এর উল্লেখ আছে।
একদম শেষ বাক্যে চলে যাই।শেষ বাক্য অর্থাৎ
৯ নং বাক্যটি হলো- ' তিনিই সর্বোচ্চ
(আলিয়্যুল) এবং সর্বাপেক্ষা মহান (আজীম)।'
দুই বাক্যেই আল্লাহর সিফাতের বর্ণনা,এবং
দুটিতে আল্লাহর দুটি করে সিফাতের উল্লেখ
আছে।
(১ এর সাথে ৯ এর এটাই হলো সিকোয়েন্স)
'
দুই নম্বর বাক্যে যাওয়ার আগে একটা বিষয়
জানা জরুরি।তা হলো- ঘুম আর তন্দ্রার মধ্যকার
পার্থক্য।ইংরেজি,বাংলা ইত্যাদি ভাষায় 'ঘুম'
আর 'তন্দ্রা' র জন্য আলাদা অর্থ নেই।এসব
ভাষায় ঘুম মানে যা বোঝায়, তন্দ্রা মানেও
তা বোঝা হয়। কিন্তু আরবিতে সেরকম না।
ঘুম মানে- যখন আমরা একদম মৃত্যুর মত হয়ে যায়। কিছুর খেয়ালে থাকিনা।কিছুই বুঝিনা,কিছুই শুনিনা। আর তন্দ্রা হলো- ঘুমের প্রাথমিক পর্যায়। যেটাকে আমরা অন্যভাবে 'ঝিমুনি' বলি। তন্দ্রা কিন্তু ঘুম নয়,ঘুমের প্রাইমারি ষ্টেপ। আরবিতে ঘুমকে বলে- নাঊম।আর তন্দ্রা/
ঝিমুনিকে বলে- 'সীনা'।
এইজন্যে ফজরের সালাতে মুয়াজ্জিন বলে-
'আচ্ছালতু খাইরুম মিনানাঊম'।ঘুম হতে সালাত
উত্তম। মুয়াজ্জিন কিন্তু বলেনা- 'আচ্ছালাতু খাইরুম মিনাসসীনা'। যাইহোক, আমরা বাক্যটি দেখি।বাক্যটির অর্থ হলো- 'তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়।' এটি হচ্ছে ২ নং বাক্য।এবার শেষ থেকে ৮ নং বাক্যটি দেখি।(কারন সিকোয়েন্স অনুযায়ী ২ এর সাথে ৮ এর মিলবিন্যাসের কথা বলেছি)। ৮ নং বাক্যটি হচ্ছে- 'আকাশ এবং জমিন নিয়ন্ত্রন করা আল্লাহর জন্য কঠিন নয় (তিনি তাতে ক্লান্ত হন না)।' খেয়াল করুন, ২ নং বাক্যে বলা হয়েছে- ঘুম আর তন্দ্রা আল্লাহকে স্পর্শ করেনা।
আমাদের কখন ঘুম বা তন্দ্রা/ঝিমুনি আসে?
যখন আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি।
৮ নং বাক্যেও আল্লাহ বলেছেন একইরকম কথা।
'আকাশ এবং জমিন নিয়ন্ত্রনে তিনি ক্লান্ত হন
না'- কারন (২ নং বাক্যেই তিনি বলে এসেছেন,
ঘুম এবং তন্দ্রা তাকে স্পর্শ করতে পারেনা।)
২ নং বাক্যের সাথে ৮ নং বাক্যের এই হলো
অসাধারন মিল।
'
৩ নং বাক্যে যাওয়ার আগে আপনাকে আরো
একটি বিষয়ে ক্লিয়ার হতে হবে।সেটি হচ্ছে-
'মালিক' দুই রকমের।একটি হচ্ছে ক্ষুদ্র
জিনিসের মালিক,একটি বড় জিনিসের মালিক।
একটির ব্যবহার ক্ষুদ্রার্থে, অন্যটি বৃহদার্থে।
যেমন, আপনার হাতে একটি কলম থাকলে
আপনি বলেন,- আমি এই কলমের মালিক।কিন্তু
আপনি বলেন না যে,- আমি এই কলমের রাজা।
কারন, কলম শব্দের মালিকানার সাথে 'রাজা'
শব্দ ম্যাচ হয়না।রাজা শব্দটি ম্যাচ হয় বিশাল
রাজত্ব বুঝাতে,যার ব্যাপ্তি বিশাল।
এবার ৩ নং বাক্যটি দেখুন।বাক্যটি হলো-
'আসমান ও যমীনে (ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র) যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর।' এবার ৭ নং বাক্যে কি আছে দেখুন। সেটি হলো- 'তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে।'
এখানে লক্ষ্যনীয় ব্যাপার, ৩ নং বাক্যের
বিষয় আর ৭ নং বাক্যের বিষয় একই।তা হলো-
আল্লাহর মালিকানা।৩ নং বাক্যে তিনি
আসমান আর জমিনের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র
জিনিসের মালিকানা যে তার,সেটা ঘোষণা
করেছেন, আর ৭ নং বাক্যে এতদমধ্যে, ক্ষুদ্র-
বিশাল যা কিছু আছে,সব কিছুই যে তার,
সেটার ঘোষণা।
৩ আর ৭ এর মধ্যে এটাই হলো আশ্চর্য রকম মিল।
'
এবার ৪ নম্বর বাক্যে যাওয়া যাক।এখানে বলা
হচ্ছে-
'কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে
তাঁর অনুমতি ছাড়া?'
খেয়াল করুন, আল্লাহ প্রশ্ন ছুড়ছেন, কে আছ
এমন কিয়ামতের দিন সুপারিশ করার মতো
আল্লাহর কাছে?
এর ঠিক পরেই আল্লাহ একটা 'কিন্তু (but)
লাগিয়ে বলছেন- 'আল্লাহর অনুমতি ছাড়া'।
অর্থাৎ, কেউই সেদিন আল্লাহর কাছে সুপারিশ
করতে পারবেনা।শুধু সেই-ই পারবে, যাকে
তিনি পারমিশান দিবেন।
এবার শেষ থেকে ৬ নং বাক্যে যাই।সেখানে
আল্লাহ বলছেন-
'তাঁর জ্ঞান সম্পর্কে তারা কোন কিছুই
জানেনা কিন্তু ততটুকু (তারা জানতে পারে)
যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন।'
দেখুন, ৪ নম্বর বাক্যে বলা হলো- সেদিন কেউ
সুপারিশ করতে পারবেনা,শুধু সে ব্যতীত যাকে
তিনি পারমিশান দিবেন।
প্রথমে বলেছেন কারো ক্ষমতা নেই
সুপারিশের যতক্ষন না তিনি অনুমতি দিচ্ছেন।
৬ নম্বর বাক্যে বলছেন, - তার জ্ঞান সম্পর্কে
কেউই জানেনা, যতক্ষন না তিনি ইচ্ছামাফিক
কাউকে জানাচ্ছেন।দুটি বাক্যেই দুটি করে
Clause ব্যবহৃত হয়েছে।
এটিই হলো ৪ আর ৬ মধ্যে চমৎকার মিলবিন্যাস।
আর বাকি রইলো- ৫।
১ এর সাথে ৯ গেলো।
২ এর সাথে ৮।
৩ এর সাথে ৭।
৪ এর সাথে ৬।
৫ রয়ে গেলো একা। মোষ্ট সারপ্রাইজিং
ম্যাটার ইজ, এই ৫ নং বাক্যে এমন কিছু বলা
হয়েছে,যার সম্পর্কে ১-৪ বা ৬-৯ কোথাও কিছু
বলা হয়নি।
পুরো ৯ বাক্যের মধ্যের বাক্য হচ্ছে এই ৫ নম্বর
বাক্যটি।আর, ১-৪ এবং ৬-৯ বাক্যগুলোর মধ্যে
অসাধারন এক সামঞ্জস্য নিয়ে বলা হয়েছে এই
বাক্যে।
বাক্যটি হলো- 'দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে
যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন।'
খেয়াল করুন, বাক্যটি এমন এক জায়গায় (৫
নম্বরে), যার আগের বাক্য আর পরের বাক্যে
আল্লাহ তার রাজত্ব,ক্ষমতা,গুণ,সিফাত,সৃষ্টির
কথা বলেছেন।
তিনি বাক্যটি একদম মাঝখানে দিলেন, আর
বলছেন 'এর সামনে পেছনে যা আছে তার সবই
আমি জানি।'
এরকম করে কোন সাহিত্যিক, কোন কবি কি
বলতে পারবে?
শুরুর প্রথম বাক্যের সাথে শেষের শেষ
বাক্যের মিল।শুরুর দ্বিতীয় বাক্যের সাথে
শেষের দ্বিতীয় বাক্যের মিল।শুরুর তৃতীয়
বাক্যের সাথে শেষের তৃতীয় বাক্য।শুরুর চতুর্থ
বাক্যের সাথে শেষের চতুর্থ বাক্য।
আর, তার মাঝখানে এমন একটি বাক্য যা
সমন্বয় করছে আগে পরের সবকিছু? সুবাহান
আল্লাহ ওয়া বিহামদিহি!
কোরআনের এমন ভাষা শৈলি,এমন বর্ণনা
ভঙ্গি,এমন চমৎকার উপস্থাপন।
এইজন্যেই আল্লাহ সুবাহান ওয়া'তালা বার বার
চ্যালেঞ্জ করেছেন- 'তোমরা (অবিশ্বাসীরা)
যদি পারো অন্তত এর মতো (কোরানের) একটি
আয়াত লিখে আনো।'
সেই কোরআনকে বাদ দিয়ে আমরা হিন্দি
গান,সিরিয়াল,পপ গান,মুভি ধরেছি।
ভাষা,সাহিত্য,বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ কোরআনকে
স্থান দিয়েছি ড্রয়ারে।কাপড় পেছানো
অবস্থায়।কতোই না অবহেলিত ভাবে ফেলে
রেখেছি।
এইজন্যে মি. গ্লাডষ্টোন ব্রিটিশ
পার্লামেন্টে কোরআন হাতে নিয়ে
বলেছিলেন,- 'যতদিন এই কোরআন মুসলমানদের
হাতে থাকবে( তারা এটা বুঝবে,এটা নিয়ে
ভাববে,আমল করবে), ততদিন তাদের আমরা
আমাদের দাসে পরিণত করতে পারবোনা।'
আজ আমরা কোরআন নিয়ে ভাবিনা,চিন্তা
করিনা,বুঝতে চাইনা।তাই আমরা দিন দিন
পশ্চিমা দাসে পরিণত হচ্ছি।

Friday, September 22, 2017
কোথাও আক্রান্ত হলেই মুসলিমরা জঙ্গি, কিন্তু আজ বৌদ্ধদেরকে তো জঙ্গি বলা হচ্ছে না - তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়্যেপ এরদোগান
কোথাও আক্রান্ত হলেই মুসলিমরা জঙ্গি, কিন্তু আজ বৌদ্ধদেরকে তো জঙ্গি বলা হচ্ছে না
- তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়্যেপ এরদোগান
মায়ানমারের রাখাইনের পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিপেস তাইয়্যেপ এরদোগান বলেন, আজকে কোথাও মুসলমানদের দ্বারা আক্রান্ত হলে তাদেরকে জঙ্গি বলা হয়। কিন্তু এখন বৌদ্ধদের দ্বারা মুসলমানরা আক্রান্ত। কিন্তু তাদেরকে জঙ্গি বলা হচ্ছে না। এটাই আজ চরম বাস্তবতা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নিউইয়কের্র একটি হোটেলে তার্কিস আমেরিকান ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটি আয়োজিত এক সংবর্ধনায় তিনি এসব কথা বলেন।
রোহিঙ্গা মুসলিমদের রক্ষায় যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, রোহিঙ্গাদের চোখ ভিন্ন হতে পারে কিন্ত এ চোখের পানি বিশ্বের সকল মুসলমানের।
এরদোগান আরো বলেন, আমার স্ত্রী ও সন্তান ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সফর করেছে। রোহিঙ্গাদের দুঃখ-দুর্দশার বর্ণনা শুনে গাঁ শিউরে উঠে। আজকে এ জনগোষ্ঠীকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। রোহিঙ্গাদের রক্ষায় তুরস্ক বাংলাদেশের পাশে রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এরদোগান জানান, তুরস্ক ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের জন্য ৭০ মিলিয়ন ডলারের ত্রাণসহায়তা দিয়েছে। ভবিষ্যতে এটি অব্যাহত থাকবে।
এসময় তিনি একটি হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, তিনিই প্রকৃত মুসলমান যার হাত ও মুখ থেকে অপর মুসলমান নিরাপদে থাকে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশি আমেরিকানদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। কিন্তু এরদোগানের বক্তব্য শুরুর ৫ মিনিটের পরই বিতর্কিত তুর্কি নেতা ফতুল্লাহ গুলেনের এক সমর্থক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে কিছু সময়ের জন্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। পরে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করে। এর পর আরো তিনবার অনুরূপভাবে প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে থামিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে বাকী তিনজনকেও উপস্থিত লোকজন উত্তম-মধ্যম দেন। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা বাকি তিনজনকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। চার দফা বাধার পরও এরদোগান সাবলিল ভাষায় তার বক্তব্য শেষ করে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করেন। এরদোগানের এই থামিয়ে দেয়ার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে এসেছে মার্কিন গণমাধ্যমগুলোতে।
@RTNN News
Thursday, September 21, 2017
স্কুল-কলেজে ভর্তি: জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যবহার নিশ্চিতকরণের নির্দেশ।
জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন অফিস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ এর ১৮ ধারা এবং জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন বিধিমালা ২০১৭ অনুযায়ী স্কুলে ভর্তি ও জাতীয় পরিচয়পত্র ইস্যুসহ মোট ১৭টি ক্ষেত্রে বয়স প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়।
কিন্তু আইন ও বিধিমালাকে তোয়াক্কা না করে কোন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে প্রাথমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির সময় বয়স প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ বাধ্যতামূলকভাবে গ্রহণ করা হয় না। এর ফলে পরবর্তীকালে শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকদের নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এছাড়া বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, কোন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান বা অন্য কোন শিক্ষক সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের বয়স পরিবর্তনের জন্য শিক্ষার্থী এবং ক্ষেত্র বিশেষে অভিভাবকদের পরামর্শ প্রদান এমনকি প্ররোচনা করে থাকেন। এসব কর্মকান্ড বেআইনী ও নৈতিকতা বিবর্জিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
অনুরুপ অবস্থার প্রেক্ষিতে অনেক অভিভাবক তাদের সন্তানদের বয়স বাড়ানো বা কমানোর জন্য বিভিন্ন অসাধু পন্থায় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিসকে অনুরোধ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে অনৈতিক চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। এক্ষেত্রে নানা অসুবিধায় পড়তে হয় নিবন্ধন অফিসকে।
এজন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর অধীনে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে সেসব প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময় জন্ম নিবন্ধন সনদের বাধ্যতামূলক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং শিক্ষার্থীদের বয়স পরিবর্তনে অনৈতিক পরামর্শ বা প্ররোচনা প্রদানে বিরত থাকার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
রোহিঙ্গাদের জন্য ৬টি প্রস্তাব নেওয়ার জন্য বিশ্ব নেতাদের সামনে তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
Wednesday, September 20, 2017
শাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা ১৮ নভেম্বর
শাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা ১৮ নভেম্বর
সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
চলতি ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ নভেম্বর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের এক বৈঠকে পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্ত করে ভর্তি পরীক্ষা কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
একাডেমিক কাউন্সিল সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেল তিনটার দিকে নবনিযুক্ত উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের ১৪৯তম সভা শুরু হয়। এতে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের প্রধানসহ একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা অংশ নেন। সভায় অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি ভর্তি পরীক্ষা কমিটি গঠন আলোচ্যসূচিতে ছিল। সভায় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন মো. আবদুল গণিকে সভাপতি এবং কেমিকৌশল ও পলিমার বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মহিবুল আলমকে সদস্য সচিব করে ভর্তি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
#ওয়েব সাইট
Tuesday, September 19, 2017
ডোনাল্ড ট্রাম্প কে কয়েক মিনিটের জন্য থামালেন শেখ হাসিনা
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে তিনি কোন সহায়তা আশা করেন না।
আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সাথে এক সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা বলেন, গত সোমবার জাতিসংঘে এক বৈঠক শেষে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সেখান থেকে বেরিয়ে যাবার সময় শেখ হাসিনা মি: ট্রাম্পকে কয়েক মিনিটের জন্য থামিয়েছিলেন।
জাতিসংঘের সংস্কার বিষয়ে আলোচনার জন্য মি: ট্রাম্পের উদ্যোগে সে বৈঠকটি হয়েছিল।
শেখ হাসিনা বলেন, " তিনি ( ডোনাল্ড ট্রাম্প) শুধু জিজ্ঞেস করেছিলেন, বাংলাদেশ কেমন আছে? আমি বলেছিলাম, 'ভালো, তবে আমাদের একমাত্র সমস্যা মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থীরা। কিন্তু শরণার্থীদের নিয়ে তিনি কোন মন্তব্য করেন নি।"
শেখ হাসিনা মন্তব্য করেন, শরণার্থীদের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থান পরিষ্কার। সেজন্য রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থীদের বিসয়ে মি: ট্রাম্পের সহায়তা চাওয়া কোন কাজ হবে না।
" আমেরিকা ঘোষণা করেছে যে তারা শরণার্থীদের গ্রহণ করবে না। আমি তাঁর কাছ থেকে কী আশা করতে পারি? বিশেষ করে প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে। তিনি এরই মধ্যে তার মনোভাব প্রকাশ করেছেন। সুতরাং আমি তাকে কেন জিজ্ঞেস করতে যাব?" রয়টার্সকে বলছিলেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ধনী রাষ্ট্র নয়। কিন্তু তারপরেও ১৬ কোটি মানুষকে খাওয়াতে পারে। এর বাইরে আরো পাঁচ-সাত লাখ মানুষকেও বাংলাদেশ খাওয়াতে পারবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তবে হোয়াইট হাউজের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আলাপচারিতার বিষয়ে তিনি অবগত নন।
তবে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আগ্রহী বলে জানান হোয়াইট হাউজের সে কর্মকর্তা।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেবার জন্য আন্তর্জাতিক চাপ দেখতে চান তিনি।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন।
আগামী বৃহস্পতিবার সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা।
বিবিসি নিউজ...
বিশ্ব নেতাদের বুড়ো অাঙ্গুল দেখিয়ে সেনা প্রধানকে অং সাং সুচি'র সমর্থন
কসাই সেনাপ্রধানের রোহিঙ্গা গণহত্যায় সমর্থন কসাই সু চির
রোহিঙ্গা ইস্যুতে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে অং সান সু চি সেনাবাহিনীর চলমান গণহত্যাকে সমর্থন করলেন। সাফাই গাইলেন কসাই সেনাপ্রধানের পক্ষে। এর মাধ্যমে তিনি বিশ্ববাসী ও মানবাধিকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালেন। এতে পুরো বিশ্ব হতবাক ও স্তম্ভিত হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে মায়ানমার সরকারের উপদেষ্টা অং সান সু চি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপে মায়ানমার কোনোমতেই ভীত নয়।
রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসীদের উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, রাখাইনে রোহিঙ্গারা পুলিশের উপর হামলা চালিয়েছে। মায়ানমার সেনাবাহিনী শান্তিরক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। ফলে রাখাইনে শান্তি ফিরে না আসা পর্যন্ত সেখানে সেনা অভিযান চলবে।
Monday, September 18, 2017
ঢাবি'র 'গ' ইউনিটের ফল প্রকাশ অাজ সন্ধ্যায়
ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ফল সন্ধ্যায়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটের ফলাফল সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় প্রকাশ করা হবে।
সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক নুরুল ইসলাম বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি অফিসে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ফল প্রকাশের উদ্বোধন করবেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান।
গত শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ‘গ’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাবি'র ওয়েবপেইজ থেকে।
একটি অপদার্থ বালকের গল্প : লেখক ফয়জুল হক --------------------(- _- )------------------ আম...
-
Heath Care TOP 11 doctor's in Chittagong 1..Professor (Dr.) Md. Shah Alam MBBS,FCPS. Psychiatri...
-
ছবিই বলছে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন কতটা বর্বর ছিল গত ২৫ অগাস্ট থেকে নিরস্ত্র রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী অব্যাহত হামলা ...
-
মরন ঘাতক গেম "ব্লু হোয়েল"! ! ব্লু হোয়েল ' গেম ওপেন করা মাত্র আপনাকে একজন এডমিন পরিচালনা শুরু করবে । আপনাকে জিজ্ঞেস করবে - ...